একাত্তরের যুদ্ধ পরবর্তী সময় থেকে— একটা শ্রেণী এদেশের পোশাক নিয়ে বাণিজ্য শুরু করেছে
যে বাণিজ্য মূলত আরেকটা শ্রেণীকে ধীরে ধীরে— নেতিবাচকতার দেওয়াল স্বরূপ উপস্থাপন করেছে।
তারপর নানান কর্ম এবং ফল
বিশ্বাস আর ভণ্ডামির যোগসূত্র নিয়ে— অবিশ্বাসের জন্ম হয়, জন্ম হয় ভয়ের।
এদেশের ভিতরে বিশাল একটা অংশকে কার্যত একমুখী করে দিয়ে— তারা মূলত সাবর্জনীন বাঙালি সত্তাকে ধ্বংস করে যাচ্ছে।
তবুও আমরা নিবর, যেহেতু অন্ধ লোকদের একটা গতি করে দেওয়া যায় কিন্তু যে ভণ্ডামি করে— সবকিছু জেনেশুনে, তাকে বলা আর না-বলার মধ্যে কতটুকু ফারাক আমার জানা নেই।
সংস্কৃতি, দেশীয় আইন এবং ধর্ম
এই তিনটি বিষয়ের মধ্যে বিবাদেই নতুন একটা শ্রেণীর জন্ম হয়েছে, যারা কেবল সংকটে থাকে।
আমি এই শ্রেণীকে গৃহহীন আর সবচেয়ে অসুখী ভাবি এবং নিজেকেও সেখানে পাই।
0 মন্তব্যসমূহ
মন্তব্য বিষয়ক দায়ভার মন্তব্যকারীর। সম্পাদক কোন দায় বহন করবে না।